সীমান্তে চিন এখনও বড় সমস্যা বলছেন নৌ-বাহিনীর প্রধান
ত্রিপুরা , ২২ সেপ্টেম্বর : নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার মঙ্গলবার বলেছেন যে হচ্ছে, কিন্তু সশস্ত্র অ্যাকশনে না সীমান্তে চীন এখনও একটি বড় চ্যালেঞ্জ’ এবং দেশে সন্ত্রাসবাদে যুদ্ধকে কখনই উড়িয়ে দেওয়া যায় বেড়ে যাওয়ার জন্য অন্যতম কারণ। চিনের সীমান্তে আরও বলেন যে, ‘অর্থনৈতিক ঘোরাফেরা করা একটা বড় সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানাচ্ছেন তিনি। নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল বলেন যে চিন কাছে অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা এই ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী সত্ত্বেও পাকিস্তান তার সামরিক চ্যালেঞ্জ হয়ে গিয়েছে এবং কেবল স্থলেই নয়, সামুদ্রিক সীমান্তেও তার উপস্থিতি বৃদ্ধি করে চলেছে। কুমার বলেন যে, চিন একটি হওয়ার পথে রয়েছে।’ চ্যালেঞ্জ ভয়ঙ্কর চ্যালেঞ্জ হয়ে গিয়েছে এবং তিনি আরও বলেন যে বর্তমানে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে তার নৌ উপস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য সন্ত্রাসবাদ আরও একটি বড় জলদস্যুতা বিরোধী চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কুমার মাঝে মাঝে সীমা পরীক্ষা করা গিয়ে সম্ভাব্য প্রতিপক্ষের সাথে না।’ নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও পাকিস্তান তার সামরিক কার্যকলাপ অব্যাহত রেখেছে। পশ্চিমের দেশগুলির আধুনিকীকরণ অব্যাহত রেখেছে, বিশেষ করে তার নৌবাহিনীতে, যা একটি ৫০-প্ল্যাটফর্ম বাহিনী যে সামরিক চ্যালেঞ্জ তার সঙ্গে বলেছেন যে, ‘যদিও এই প্রচলিত অভিযানগুলিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে শুধুমাত্র আমাদের স্থল সামরিক চ্যালেঞ্জগুলি অব্যাহত সীমান্তেই নয়, সমুদ্রসীমায়ও তার থাকে, সন্ত্রাসবাদ একটি প্রধান উপস্থিতি বৃদ্ধি করেছে।’ কুমার নিরাপত্তা হুমকি হিসাবে রয়ে আরও বলেছিলেন যে সম্ভাব্য গেছে, কারণ এটি ক্রমে বেড়ে প্রতিপক্ষের সাথে একটি যুদ্ধকে যাচ্ছে।’ সালের উড়িয়ে দেওয়া যায় না, তবে চিন-ভারতের সংঘাতগুলি চিন ও দরকার ভারতের মধ্যে চলমান সামরিক প্রধান অবস্থান।
২০২০ সালের ৫ মে প্রধান থেকে, চিনা ও ভারতীয় সেনারা অ্যাডমিরাল বলেছেন যে, ‘যদিও চিন-ভারত সীমান্তের একাধিক সশস্ত্র পদক্ষেপে বাড়ানো রয়েছে।
কী বলছেন অ্যাডমিরাল? নৌবাহিনী স্থানে অ-প্রাণঘাতী আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ, মুখোমুখি লড়াই ও সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে বলে জানা যায়। লাদাখের প্যাংগং হ্রদ এবং সিকিমের নাথু লা পাসের কাছে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এছাড়াও, ১৯৬২ সালের চিন-ভারত যুদ্ধ থেকে গঠিত প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পূর্ব লাদাখের একাধিক স্থানে মুখোমুখি রয়েছে দুই দেশের সেনাবাহিনী। মে মাসের শেষদিকে, চিনা বাহিনী গালোয়ান নদী উপত্যকায় ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে ভারতীয় সড়ক নির্মাণে আপত্তি জানিয়েছিল। ভারতীয় সূত্র মতে, ২০২০ সালের ১৫ / ১৬ জুনের সংঘাতের ফলে ২০ জন ভারতীয় সেনা (একজন অফিসার সহ ) মারা যায় এবং ৪৩ জন চীনা সেনা (এক জন অফিসারের মৃত্যু সহ) হতাহত হয়। একাধিক সংবাদপত্রে বলা হয়েছে যে ৪ জন কর্মকর্তা সহ ১০ জন ভারতীয় সেনাকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয় এবং পরে ১৮ জুন চীনের সেনাবাহিনী তাঁদের মুক্তি দেয়। তবে ভারত এসব রিপোর্ট কে স্বীকার বা অস্বীকার করেনি। ১৯ জুন, চিনের বিদেশ মন্ত্রক প্রতিক্রিয়াতে জানায় যে চিন ‘বর্তমানে কোনও ভারতীয় কর্মীকে আটক করেনি।’