স্বপ্নের স্টার্ট আপ গিলে খাচ্ছে গুটিকয়েক আমলা ও ভ্রষ্ট কর্মচারী
ত্রিপুরা, ১৩ নভেম্বর : ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মোদি জী একদিন স্বপ্ন দেখেছিলেন ভারতবর্ষের প্রতিটি কোনায় কোনায় ইনফরমেশন টেকনোলজি পৌঁছে দেবেন। এই স্বপ্নকে সফল করার জন্য সারা ভারতবর্ষের সমস্ত যুবক যুবতী বিপুলভাবে সাড়া দিয়েছিল। আমাদের এই ক্ষুদ্র ত্রিপুরা রাজ্য তার বাইরে ছিল না। মোদিজীর এই স্বপ্নকে সফল করার জন্য তাইতো আগরতলার ইন্দ্রনগরে গড়ে উঠেছিল অত্যাআধুনিক পাঁচতলা আইটি ভবন যার মধ্যে দিয়ে ত্রিপুরায় আইটি পার্ক এর সূচনা হয়। শুরু হলো প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রকল্প । প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত এই স্টার্টআপ প্রকল্পের আওতায় যে সমস্ত শিক্ষিত যুবক-যুবতী ইনফরমেশন টেকনোলজি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী তারা কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় উৎসাহী হয়ে আইটির সাথে যুক্ত এই রাজ্যের কতিপয় | আইটি প্রকৌশলী যুবক যুবতী স্টার্টআপ এর আওতায় কোম্পানি খুলে কাজ করতে শুরু করেন, যার সাথে ক্রমে ক্রমে যুক্ত হয়ে পড়ে এই রাজ্যের একটি বিশাল সংখ্যক যুবক-যুবতী।
কিন্তু আইটি ডিপার্টমেন্টের গুটিকয়েক আমলা ও কর্মচারীর দৌলতে স্টার্টআপ প্রোগ্রামের আওতায় চলা কোম্পানিগুলো পথে বসতে শুরু করেছে।
বিদায় মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেবের আমল থেকে চলতে থাক আইটি ডিপার্টমেন্ট এ দুর্নীতির রেকেট সম্পর্কে বর্তমান সচ্ছ ও নিষ্ঠাবান মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডক্টর মানিক সাহা কি একবার খবর নেবেন? দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকা আইটি ডিপার্টমেন্টে গুটিকয়েক আমলা কর্মচারীর দুর্নীতির জাল কিভাবে ছড়িয়ে আছে তার বিস্তারিত বিবরণ বর্তমান স্বজন এবং নিষ্ঠাবান মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডঃ মানিক সাহার গোচরে প্রমাণপত্রসহ তুলে ধরার জন্য কতিপয় স্টার্টআপ কোম্পানির প্রতিনিধি বারংবার চেষ্টা করেও মুখ্যমন্ত্রী পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেননি নিচু স্তরের বাধার কারণে। বর্তমানে এই মুখ্যমন্ত্রীর একটি বার্তা সাধারণ জনগণের মধ্যে খুব আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, সেটি হল বিভিন্ন দপ্তরে প্রশাসনিক দুর্বলতার জায়গা গুলো খুজে বের করা। এর ফলশ্রুতি হিসেবে বর্তমানে ত্রিপুরাবাসী..