২০৩৫ সাল নাগাদ চীনের পারমাণবিক অস্ত্রসংখ্যা তিন গুণ হতে পারে
ত্রিপুরা, ১ ডিসেম্বর : যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন বলছে, ২০৩৫ সাল নাগাদ চীনের পারমাণবিক অস্ত্রের মজুতের সংখ্যা তিন গুণের বেশি বেড়ে প্রায় দেড় হাজারে দাঁড়াতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত পেন্টাগনের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। একই প্রতিবেদনে চীনের বিমানবাহিনীর শক্তিমত্তা বাড়ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। চীনকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করেছে ওয়াশিংটন।
চীনের সেনাবাহিনীসংক্রান্ত এই বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বেজিং তার পারমাণবিক ও প্রচলিত অস্ত্রের উন্নয়ন করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, চীনের কাছে মজুত থাকা পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্রের সংখ্যা ৪০০ ছাড়িয়ে গেছে। চীন যদি পারমাণবিক অস্ত্রের সংখ্যা বাড়ানোর এই গতি অব্যাহত রাখে, তাহলে ২০৩৫ সাল নাগাদ তা প্রায় দেড় হাজারে গিয়ে দাঁড়াবে। পারমাণবিক অস্ত্র মজুতের দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার চেয়ে অনেকটা পিছিয়ে আছে বেজিং। বর্তমানে দুই দেশের প্রত্যেকের কাছে কয়েক হাজার করে পারমাণবিক যুদ্ধাস্ত্রর মজুত রয়েছে। পেন্টাগনের প্রতিবেদনে বলা হয়, পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের আধুনিকায়নে কাজ করছে চীন। দেশটি ২০২১ সালে প্রায় ১৩৫টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। পেন্টাগনের মূল্যায়ন হলো, চীনের বিমানবাহিনীর দ্রুত অগ্রগতি হচ্ছে। তারা দ্রুত পশ্চিমা বিমানবাহিনীগুলোর সক্ষমতার..